পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত সামিট পাওয়ার লিমিটেডের আরও দুটি বিদ্যুৎকেন্দ্র—জাঙ্গালিয়া (গ্যাসভিত্তিক, ৩৩ মেগাওয়াট) এবং মদনগঞ্জ (এইচএফও-ভিত্তিক, ১০২ মেগাওয়াট)—উৎপাদন বন্ধ হয়েছে। এর ফলে প্রতিষ্ঠানটির মোট পাঁচটি বিদ্যুৎকেন্দ্র বন্ধ হয়ে গেল। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
আগামী দুই দশকে তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাসের (এলএনজি) সবচেয়ে বড় প্রবৃদ্ধির বাজার হবে দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলো। তবে এলএনজি আমদানির প্রকল্পগুলো প্রায়ই দীর্ঘ বিলম্বের মুখোমুখি হয়। এ কারণে এই গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চলে দ্রুত প্রবৃদ্ধি নিশ্চিত করতে এলএনজি শিল্পে বিনিয়োগকারীরা ভাসমান এলএনজি আমদানি টার্মি
শেখ হাসিনা সরকারের আমলে গত সাড়ে ১৫ বছরে বেসরকারি ও যৌথ অংশীদারত্ব মিলিয়ে ৮৯টি বিদ্যুৎকেন্দ্রের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। এসব কেন্দ্রের সঙ্গে করা বেশির ভাগ চুক্তিই নানা কারণে প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে। শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে বড় বড় বিদ্যুৎ উৎপাদন
সামিটের সঙ্গে তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) রূপান্তরের দ্বিতীয় টার্মিনাল (এফএসআরইউ) নির্মাণ চুক্তি বাতিল করেছে সরকার। সম্প্রতি সামিট গ্রুপ চুক্তি বাতিলের বিষয়টি পুনর্বিবেচনার জন্য অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে অনুরোধ জানিয়েছে। জ্বালানি নিয়ে কাজ করা সংস্থা এনার্জি ইন্টেলের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা
সামিট অ্যালায়েন্স পোর্ট লিমিটেড (এসএপিএল)। প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান মুহাম্মদ আজিজ খান। তিনি আবার সিঙ্গাপুরের ৪১তম ধনীও। আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও সদ্য সাবেক বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটনমন্ত্রী কর্নেল (অব.) মুহাম্মদ ফারুক খান তাঁর ভাই। এসএপিএলকে আর ঠেকায় কে? ক্ষমতার দাপট ও রাজনৈতিক প্রভাব
দেশের শীর্ষস্থানীয় ৭ ব্যবসায় কোম্পানির শেয়ার হস্তান্তর বন্ধে আবেদন জানিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) সেন্ট্রাল ইন্টেলিজেন্স সেল (সিআইসি)। গত ২৯ সেপ্টেম্বর যৌথ মূলধন কোম্পানি ও ফার্মসমূহের পরিদপ্তরের (আরজেএসসি) নিবন্ধক বরাবর এ সংক্রান্ত চিঠি পাঠানো হয়। এতে সই করেছেন সিআইসির মহাপরিচালক আহসান হাবি
এবার কর ফাঁকির তদন্তের মুখে পড়েছে দেশের শীর্ষ পাঁচ শিল্প গ্রুপের শীর্ষ ব্যবসায়ী ও তাঁদের পরিবারের সদস্যরা। তালিকায় বেক্সিমকো গ্রুপের সালমান এফ রহমান, বসুন্ধরা গ্রুপের আহমেদ আকবর সোবহান, সামিট গ্রুপের মুহাম্মদ আজিজ খান, নাসা গ্রুপের নজরুল ইসলাম মজুমদার ও ওরিয়ন গ্রুপের ওবায়দুর রহমানের নাম রয়েছে।
আজিজ খান রয়টার্সকে বলেন, ‘নীতিমালার পরিবর্তনের পর আমাদের ভারতীয় অংশীদাররা হয়তো ভারতেই বিক্রি করতে বেশি আগ্রহী হবেন। আমাদের কোম্পানি বাংলাদেশে সঞ্চালন লাইন তৈরিতে বিনিয়োগ করবে এবং তাহলে এ ক্ষেত্রে আমাদের আরও ঝুঁকির মুখে পড়তে হবে
সামিট গ্রুপের ভাসমান এলএনজি টার্মিনালটি (এফএসআরইউ) মেরামত করতে সিঙ্গাপুরে নেওয়া হয়েছে। দৈনিক ৫০ কোটি ঘনফুট ধারণক্ষমতার এই টার্মিনালটি সিঙ্গাপুরের একটি ডকইয়ার্ডে মেরামত করতে আরও ১৫ থেকে ১৭ দিন লাগবে।
জাপান বাংলাদেশের অনেক পুরোনো বন্ধু। এ দেশে অবকাঠামো খাতে জাপানের প্রচুর বিনিয়োগ রয়েছে। আমরা চাইব আইটি খাতেও বাংলাদেশে জাপানের বিনিয়োগ আরও বৃদ্ধি পাবে...
বিশ্বের শীর্ষ ধনীদের এ বছরের তালিকা প্রকাশ করেছে ফোর্বস ম্যাগাজিন। ‘রিচেস্ট ইন ২০২৪’ শীর্ষক প্রতিবেদন অনুসারে, এখন সবার ওপরে বার্নার্ড আর্নল্ট ও তাঁর পরিবার। চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে ইলন মাস্ককে হটিয়ে বিশ্বের শীর্ষ ধনীর আসন লাভ করেন বার্নার্ড আর্নল্ট। তাঁর সম্পদমূল্য ২২ হাজার ২৪০ কোটি ডলার।
সিঙ্গাপুরের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে ‘কোভিড-১৯ রেজিলিয়েন্স’ সম্মানে ভূষিত হয়েছেন সামিট গ্রুপ ও আঞ্জুমান অ্যান্ড আজিজ চ্যারিটেবল ট্রাস্টের (এএসিটি) চেয়ারম্যান মুহাম্মদ আজিজ খান।
দেশের প্রথম স্মার্ট সিটি হিসেবে রাজশাহীকে গড়ে তুলতে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার। শিক্ষা নগরী, পরিষ্কার নগরী রাজশাহীর এই অপার সম্ভাবনাকে সুদৃঢ় করার প্রচেষ্টায় এগিয়ে এসেছে রাজশাহী বিভাগের তরুণ ডিজিটাল উদ্যোক্তাদের সংগঠন স্টার্টআপ রাজশাহী। স্টার্টআপ রাজশাহীর আয়োজনে ২৮ ও ২৯ সেপ্টেম্বর নর্থ বেঙ্গল স্টার
বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে পা রেখেই ১৮ বছর বয়সে বাবার কাছ থেকে মাত্র ৩০ হাজার টাকা নিয়ে এক বন্ধুর সঙ্গে প্লাস্টিক আমদানির ব্যবসা শুরু করেছিলেন তিনি। তখনই প্রথম সিঙ্গাপুরে গিয়েছিলেন তিনি। এখন তিনি সেখানকার ৫০ শীর্ষ ধনীর একজন, সম্পদের পরিমাণ ১২ হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে।